সাধরণত কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার বেশি পরিমানে গ্রহণ করার ফলে আমাদের পেটে গ্যাস হয়ে যায়। তাছাড়া খাবার গ্রহন এবং পানি পান করর সময় আমাদের পেটে বাতাস প্রবেশ করে যার ফলে আমাদের পেটে গ্যাস হয়ে থাকে। পেটে গ্যাস হলে আমাদের বেশ অস্বস্তি বোধ হয়ে থাকে। তাই আমরা পেটে গ্যাস হলে এটি দ্রুত নিরাময় করতে চাই। এজন্য আমরা অনেকেই জানতে চাই পেটের গ্যাস বের করার ব্যায়াম সম্পর্কে।
পেটের গ্যাস বের করার ব্যায়াম ।
পেটে গ্যাস হওয়া এটি সাধারণ সমস্যা হলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে তা ভয়াবহ হতে পারে। তাই পেটে গ্যাস জমলে আমাদের সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। পেটে গ্যাস জমলে আমরা তা অনেকেই বিভিন্ন ঔষধ সেবন করে তা নিরাময় করে থাকি। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না যে বেশ কিছু ব্যায়াম রয়েছে যেগুলো সঠিক নিয়মে করলে ঔষধের থেকেও দ্রুত পেটের গ্যাস বের হয়ে যায়। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক পেটের গ্যাস বের করার ব্যায়াম গুলো সম্পর্কে।
পেটের গ্যাস বের করার ব্যায়াম গুলো নিচে উল্লেখ করা হলো :
- পিঠে শুয়ে পা উপরে তোলা ব্যায়াম
- চাইল্ড পোজ ব্যায়াম
- মারজারি আসন ব্যায়াম
- হাটা বা ধীরে ধীরে দৌড়ানো
- সাইকেলিং করা
- কিছু সময় সাঁতার কাটা
উল্লেখিত এ ব্যায়াম গুলো পেটের গ্যাস দ্রুত নিরাময় করতে বেশ কার্যকর হয়ে থাকে। এ ব্যায়াম গুলো কিভাবে করতে হয় তা নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
পেটের ব্যায়াম করার নিয়ম।
উপরে আমরা জেনেছি পেটের গ্যাস বের করার ব্যায়াম এর নাম সম্পর্কে। এখন আমরা জানবো পেটের গ্যাস বের করার ব্যায়াম করার পদ্ধতি সম্পর্কে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক পেটের ব্যায়াম করার নিয়ম সম্পর্কে।
পিঠে শুয়ে পা উপরে তোলা ব্যায়াম
- প্রথমে পজিশন নিয়ে পিঠের উপর ভর দিয়ে সোজা হয়ো শুয়ে পড়ুন।
- এরপর পা উপরের দিকে তুলে সাইকেল চালানোর মতো করতে থাকুন।
- এভাবে ২-৩ মিনিট করে থামুন কিছুক্ষণ পর আবার ২-৩ মিনিট করুন।
- এভাবে ১২-১৫ মিন এ ব্যায়ামটি করতে হবে।
পড়ুন: হার্টের ব্লক দূর করার ব্যায়াম
চাইল্ড পোজ ব্যায়াম
- প্রথমে পজিশন নিয়ে হাটু ভাজ করে বসতে হবে।
- এরপর নামাজের সিজদা দেওয়ার ন্যায় কপাল এবং নাক মাটিতে লাগান।
- এরপর হাত সামনের দিকে সোজা করে রাখুন।
- এভাবে ৩ মিনিট থাকুন এরপর উঠে পড়ুন এবং কিছু সময় বিশ্রাম নিয়ে আবার করুন।
- এভাবে ৩-৪ বার এ ব্যায়ামটি করুন।
মারজারি আসন ব্যায়াম
- প্রথমে পুশআপ দেওয়ার মতো পজিশনে যান।
- এরপর শ্বাস নিতে নিতে মাথা এবং নিতম্ব উপরে উঠান এবং পিঠের অংশ নিচে নামান।
- এরপর শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে মাথা এবং নিতম্ব নিচে নামান এবং পিঠের অংশ উপরের দিকে তুলুন।
- এভাবে ৮-১০ মিনিট এ ব্যায়ামটি করতে হবে।
হাটা বা ধীরে ধীরে দৌড়ানো
- পেটে গ্যাস অনুভূত হলে ২০-২৫ মিনিট হাঁটতে হবে।
- তাছাড়া দৌড়ানোর ক্ষেত্রে ১০-১৫ মিনিট দৌড়াতে হবে।
সাইকেলিং করা
- প্রতিদিন সকালে বা বিকেলে ২০-৩০ মিনিট সাইকেলিং করতে পারেন।
কিছু সময় সাঁতার কাটা
- সাঁতার কাটা আমাদের পেটের গ্যাস দূর করতে বেশ কার্যকরী।
- পেটে গ্যাস হলে ২০-২৫ মিনিট সাঁতার কাটতে পারেন।
উল্লেখিত এ ব্যায়াম গুলো পেটের গ্যাস দূর করতে বেশ কার্যকরী হয়ে থাকে।
বাচ্চাদের পেটের গ্যাস কমানোর ব্যায়াম।
বাচ্চাদের পেটে গ্যাসের সমস্যা যা প্রায়ই দেখা যায়। বাচ্চাদের পেটে গ্যাস হলে তাদের বেশ অস্বস্তি বোধ হয়ে থাকে যার ফলে তারা সবসময় কান্না করতে থাকে। তাই আমরা বাচ্চাদের পেটে গ্যাস হলে তা দ্রুত নিরাময় করতে চাই। এজন্য আমরা অনেকেই জানতে চাই বাচ্চাদের পেটের গ্যাস বের করার ব্যায়াম সম্পর্কে ।
নিচে বাচ্চাদের পেটের গ্যাস বের করার ব্যায়াম গুলো উল্লেখ করা হলো:
বাচ্চাদের সাইকেলিং ব্যায়াম
- প্রথমত বাচ্চাকে চিত করে শোয়াতে হবে।
- এরপর বাচ্চার পা দুটো ধরে উপরে তুলে ঘুরতে হবে যেন সে সাইকেল চালাচ্ছে।
বাচ্চাদের কোল বাওয়ার ব্যায়াম
- দ্বিতীয় ব্যামটি করতে বাচ্চাকে চিত করে শোয়াতে হবে।
- এরপর বাচ্চার পা ভাজ করে হাটুতে ধরে পেটের দিকে হালকা চাপ দিতে হবে।
- এটি বাচ্চাদের পেটের গ্যাস বের করতে দারুণ ভাবে কার্যকরী।
তেল মালিশ ব্যায়াম
- বাচ্চাদের পেটের গ্যাস বের করতে পরিমান মতো নারিকেল তেল কুসুম গরম করে পেটে হালকা হালকা চাপ দিয়ে মালিশ করুন।
বেলি টাইম ব্যায়াম
- পেটের গ্যাস বের করতে একটি কার্যকরী ব্যায়াম হচ্ছে বেলি টাইম ব্যায়াম।
- এটি করতে বাচ্চার পেট নিচের দিকে দিয়ে কিছুক্ষণ শুইয়ে রাখুন।
উল্লেখিত এ ব্যায়াম গুলো বাচ্চাদের পেটের গ্যাস বের করতে বেশ দারুণ ভাবে কার্যকরী। তাই আপনার বাচ্চার পেটে গ্যাস হলে উল্লেখিত ব্যায়াম গুলোর মাধ্যমে তা নিরাময় করতে পারেন।
গ্যাস্ট্রিক বুকে ব্যাথা দূর করার ব্যায়াম।
এতোক্ষণ আমরা জেনেছি পেটের গ্যাস বের করার ব্যায়াম এবং বাচ্চাদের পেটের গ্যাস কমানোর ব্যায়াম সম্পর্কে। এখন আমরা জানবো গ্যাস্ট্রিক বুকে ব্যাথা দূর করার ব্যায়াম সম্পর্কে। গ্যাসট্রিকের কারনে বুকে ব্যাথা নিরাময় করার বেশ কয়েকটি ব্যায়ম রয়েছে তা নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
গ্যাস্ট্রিক বুকে ব্যাথা দূর করার ব্যায়াম নিচে উল্লেখ করা হলো:
বুকের ব্যায়াম
- বুকে গ্যাসট্রিক হলে যে ব্যায়মটি করে পারেন তাহলো হাটু থেকে বুকের ব্যায়াম।
- এটি করতে চিত হয়ে শুইয়ে হাঁটু ভাজ করে বুকের দিকে নিয়ে আসুন।
- এরপর পর মাথা তুলে হাত দিয়ে হাটু ধরে রাখুন।
- এভাবে ১ মিনিট ধরে রাখতে হবে।
- এ ব্যায়ামটি বুকের গ্যাস বের করতে বেশ কার্যকরী।
পুশআপ
- এ ব্যায়ামটি করতে পুশআপ দেওয়ার মতো পজিশনে যান।
- এরপর শ্বাস নিতে নিতে মাথা ও নিতম্ব উপরে উঠান এবং পিঠ নিচে নামান।
- আবার শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে মাথা ও নিতম্ব নিচে নামান পিঠ উপরে উঠান।
- এভাবে ১৫ বার এ ব্যায়ামটি করতে হবে এটি বেশ কার্যকরী একটি ব্যায়াম।
হাঁটু ভাজ
- এ ব্যায়ামটি করতে চিত হয়ে শুইয়ে একটি হাঁটু ভাজ করে এক হাতে বুকের সাথে ৩০ সেকেন্ড চেপে ধরুন।
- অন্য হাত এবং পা সোজা করে রাখুন।
- এরপর অন্য পা এবং হাত দিয়ে একই করুন।
- এভাবে ৫ বারএ ব্যায়ামটি করতে হবে।
- এটি বুকের গ্যাস বের করতে খুবই কার্যকরী একটি ব্যায়াম।
সাইকেল চালানো ব্যায়াম
- এ ব্যায়ামটি করতে পজিশন নিয়ে চিত হয়ে শুইয়ে পরুন।
- এরপর পিঠে ভর দিয়ে দু’পা উপরে তুলে সাইকেল চালানোর মতো ঘোরাতে থাকুন।
- এভাবে ৩০ সেকেন্ড ঘুরান এবং একটু বিশ্রাম নিয়ে আবার এ ব্যায়ামটি করুন।
- এভাবে ৫-৭ বার ৩০ সেকেন্ড করে এ ব্যায়ামটি করুন।
বুকে গ্যাস জমা হলে উল্লেখিত এ ব্যায়াম গুলো যেকোনো একটি ব্যায়াম সঠিক নিয়ম অনুযায়ী করলে দ্রুত সময়ের মধ্যে বুকের গ্যাস দূর হয়ে যাবে।
পেটে গ্যাস এর লক্ষণ ।
পেটে গ্যাস হলে বেশ কিছু লক্ষণ প্রকাশিত হয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক পেটে গ্যাস এর লক্ষণ গুলো সম্পর্কে।
নিচে পেটে গ্যাস এর লক্ষণ গুলো উল্লেখ করা হলো :
- পেট অতিরিক্ত ফুলে যাওয়া এবং পেটের ভিতরে ফাপা অনুভব হওয়া।
- পেটে গ্যাস্টিক হলে ক্ষুধা হৃাস পেয়ে যাওয়া।
- গ্যাস্ট্রিক হলে পেটে জ্বালাপোড়া করা এবং পেটে হালকা হালকা যন্ত্রণাদায়ক ব্যাথা করা।
- গ্যাসট্রিক হলে পেটে এবং বুকের মধ্যে চাপ অনুভব হওয়া।
- পেটে গ্যাস্ট্রিক হলে হজম প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয় এবং কিছুক্ষণ পর পর বমি হওয়া।
- পেটে গ্যাস্ট্রিক হলে বারা বার অনবরত মুখ দিয়ে ঢেকুর আসা।
- পেটের মধ্যে অনবরত আওয়াজ হওয়া বা গোলযো হওয়া।
যদি কারো মধ্যে উল্লেখিত এ লক্ষণ গুলোর কয়েকটি প্রকাশ পেয়ে থাকে তাহলে বুঝতে হবে পেটে গ্যাস হয়েছে। পেটে গ্যাস হলে উল্লেখিত যেকোনো একটি ব্যায়াম বা গ্যাসের ঔষধ সেবন করে তা দ্রুত নিরাময় করতে পারেন। পেটের গ্যাস বের করার ব্যায়াম ।
দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর ঘরোয়া উপায়।
এতোক্ষণ আমরা জানেছি পেটের গ্যাস বের করার ব্যায়াম এবং পেটে গ্যাসের লক্ষণ সম্পর্কে। এখন আমরা জানবো দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। পেটে গ্যাস হলে তা বেশ কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি ব্যবহার করে নিরাময় করা যায়। দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর ঘরোয়া উপায় গুলো নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর ঘরোয়া উপায় গুলো হলো:
গরম পানিতে সাওয়ার নেওয়া
পেটে গ্যাস হলে হালকা গরম পানিতে সাওয়ার নিলে পেটের ব্যাথা কমে যায় এবং ধীরে ধীরে পেটের গ্যাস বের হয়ে যায়। মাঝে মধ্যে গরম পানি দিয়ে সাওয়ার নিলে এটি পেটে গ্যাস হওয়া থেকে রক্ষা করে।
কলা খাওয়া
পেটে গ্যাস হলে তা নিরাময় করতে কলা বেশ উপকারী একটি খাবার। কলা পেটকে ঠান্ডা রাখে এবং পেটে গ্যাস হলে তা অনেকটাই কমিয়ে আনে। তাছাড়া নিয়মিত কলা খেলে পেটে গ্যাস হয় না।
ফাইবারযুক্ত খাবার
ফাইবারযুক্ত খাবার গ্রহন পেটে গ্যাস হলে তা নিরাময় করতে ফাইবারযুক্ত খাবার বেশ কার্যকরী। তাছাড়া নিয়মিত পরিমান মতো ফাইবার যুক্ত খাবর গ্রহণ করলে চিরতরে পেটে গ্যাসের সমস্যা দূর হয়ে যায়।
নিয়মিত ব্যায়াম এবং হাঁটাহাটি করা
পেটে গ্যাস হলে কিছুক্ষণ ব্যায়াম করতে পারেন বা ২০-৩০ মিনিট হাঁটাহাটি করুন। এতে করে পেটের গ্যাস অনেকটাই কমে যাবে। তাছাড়া নিয়মিত ব্যায়াম এবং হাঁটাহাটি করলে গ্যাসের সমস্যা চিরতরে দূর হয়ে যাবে।
ডাবের পানি পান করা
পেটের গ্যাস বের করতে ডাবের পানি অত্যান্ত কার্যকরী। পেটে গ্যাস হলে সম্ভব হলে ডাবের পানি পান করুন। ডাবের পানি পেটকে ঠান্ডা রাখে এবং পেটের গ্যাস দূর করে থাকে।
দই খাওয়া
পেটে গ্যাস হওয়ার ফলে দেখা যায় খাবার হজম হয় না যার ফলে বমি বা পেট খারাপ হয়ে থাকে। এমতাবস্থায় দই খেলে এ সমস্যা থেকে তাৎক্ষণিক মুক্তি পাওয়া যায়।
পেটে গ্যাসের সমস্যা হলে উল্লেখিত যেকোনো একটি ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে সহজেই পেটের গ্যাস দূর করতে পারেন।
নবজাতকের পেটের গ্যাস বের করার উপায়।
নবজাতকের পেটে গ্যাস হওয়া একটি সাধারণ সমস্যা। প্রায় সব শিশুরই জন্মের পরে পেটে গ্যাস হয়ে থাকে এটি বিভিন্ন কারনে হয়ে থাকে। এটি নিয়ে চিন্তিত হবার কিছু নেই। নবজাতকের পেটে গ্যাস হওয়ার প্রধান কারন হচ্ছে বুকের দুধ সঠিকভাবে পান না করানো এবং নবজাতকের অতিরিক্ত কান্নাকাটি।
পেটে গ্যাস হলে তা কয়েকটি উপায়ে নিরাময় করা যায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক নবজাতকের পেটের গ্যাস বের করার ব্যায়াম এবং উপায় সম্পর্কে।
নবজাতকের পেটের গ্যাস বের করার উপায় গুলো হলো:
- শিশুকে মায়ের বুকের দুধ পান করানোর সময় মাথাটা একটি উচু করে রাখতে হবে।
- নবজাতককে শুইয়ে দুধ না পান করানো উত্তম কেননা এভাবে দুধ পান করালে পেটে বাতাস প্রবেশ করে যার ফলে পেটে গ্যাস হয়।
- নবজাতককে সবসময়ই বুকের দুধ পান করাতে হবে।
- বাজার থেকে কেনা দুধ পান করানো থেকে বিরত থাকতে হবে।
- নবজাতককে ফিডারে করে দুধ পান করানো থেকে বিরত থাকতে হবে।
- কেননা ফিডারে করে দুধ পান করালে অনেক বেশি বাতাস ভিতরে প্রবেশ করে।
- যার ফলে নবজাতকের পেটে অতিরিক্ত গ্যাস হয়ে থাকে।
- নবজাতককে দুধ পান করানোর পূর্বে তাকে সোজা বা মাথা উপরে দিকে করে কোলে নিয়ে ৫-১০ মিনিট হাটুন।
- এতে করে নবজাতকের ঢেকুর উঠে এবং পেটে প্রবেশ করা বাতাস বের হয়ে যায়।
- নবজাতকের পেটে গ্যাস হলে হালকা কুসুম গরম পানিতে সাওয়ার দিন বা গরম পানি দিয়ে শরীর মুছে দিন।
- গরম পানির সাওয়ার নবজাতকের পেটের গ্যাস দূর করতে বেশ কার্যকরী হয়ে থাকে।
উল্লেখিত এ উপায় গুলো অবলম্বন করে সহজেই নবজাতকের পেটের গ্যাস দূর করতে পারেন।

Hello everyone, I’m Mehedi Hasan — a passionate health content creator and the founder of CMH Healths. Since 2015, I have been researching and writing about health topics with the goal of helping people live healthier and more informed lives. I focus on creating practical, research-based content on health and medicine that empowers readers to make confident, evidence-backed decisions.